কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
বিপণন ব্যবস্থা অর্থনৈতিক উন্নয়নের সকল পর্যায়ে একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। বিপণন বিবেচনা শুরু হয় উৎপাদন সিদ্ধান্ত এবং উৎপাদন প্রযুক্তি নির্ধারণের আগেই। সুতরাং, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং বর্ধিত উৎপাদন বজায় রাখার ক্ষেত্রে বিপণনের ভুমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৩৪ সালে কৃষি বিপণন উপদেষ্টা বিপণন বিভাগ তৈরি করার জন্য তৎকালীন সরকারের কাছে একটি পরিকল্পনা জমা দেন। সরকার প্রকল্পটি গ্রহণ করে এবং ১৯৩৫ সালে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক বিপণন কর্মী নিয়োগ করে। বিপণনের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা বুঝতে পেরে অবিভক্ত বাংলার সরকার ১৯৪৩ সালে স্থায়ী ভিত্তিতে কৃষি ও শিল্প অধিদপ্তরের অধীনে কৃষি বিপণন বিভাগ গঠন করে। স্বাধীনতার পর ১৯৫৪ সালে, পূর্ব পাকিস্তান সরকার কৃষি, সমবায় এবং ত্রাণ অধিদপ্তরের অধীনে কৃষি বিপণন পরিদপ্তরের অনুমোদন দেয়। ১৯৬০ সালে, প্রাদেশিক পুর্ণগঠন কমিটি কৃষি বিপণন পরিদপ্তরের বিভাগ, জেলা এবং মহুকমা পর্যায়ে লোকবল নিয়োগের অনুমোদন দেয়। ১৯৮২ সালে, বাংলাদেশ সরকার ব্রিগেডিয়ার এনামুল হক খানের নেতৃত্বে গঠিত সাংগঠনিক কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে/বিভাগ পুনর্গঠন করে। তখন, কৃষি বিপণন পরিদপ্তরের গুরুত্ব, অবস্থা, এবং কর্মপরিধি বিবেচনা করে এর নাম মর্যাদা উন্নত করে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর করা হয়।
উৎপাদক, বিক্রেতা ও ভোক্তা সহায়ক কৃষি বিপণন ব্যবস্থা এবং কৃষি ব্যবসা উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখা।
এক নজরে সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তার কার্যালয়, খুলনা
১ । জেলায় পদ সংখ্যা = ৮
২। শূণ্যপদ= ০২
৩। অফিস প্রধানের নাম - শাহরিয়ার আকুঞ্জী
৪। পদবী- সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা
৫। জেলার নিয়ন্ত্রিত বাজার ১৯ টি
৬। মোট হাট বাজার সংখ্যা-২৬০টি
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS